• কেন্দ্রীয় সরকার জিএসটি বাবদ আয়ের থেকে বিগত তিন বছরে ৪৬৬ কোটি টাকা খরচ করছে সেবা ভোজ স্কীম চালাতে।
  • কালচারাল ট্যালেন্ট সার্চ স্কীম বিগত পাঁচ বছরে ২৭৮৮জন কে স্কলারশিপ প্রদান করছে কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক মন্ত্রক।
  • জানুয়ারি ২০২৩ থেকে  এপ্রিল ২০২৩ সময়কালে ভারতে বিদেশী পর্যটক প্রায় ৭৯শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে ওই একসময় ২০১৯ সালের তুলনায়।

রাজ্য বিজেপির পদযাত্রা শিয়ালদহ থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত ১

 

 

ফাইল চিত্র।

মহাদেবের বিবাহ স্থির হয়েছে এই মুহূর্তেই মাটির ঘটের প্রয়োজন। তখন তিনি নিজেই নিজের গলার রুদ্রাক্ষমালা থেকে একটি রুদ্রাক্ষ ছিঁড়ে ছুঁড়ে দিলেন মাটিতে। জন্ম নিল কৃষ্ণকার। সেই থেকেই নাকি এই ‘রুদ্রপাল পদবিধারী কুম্ভকারেরা ধরাধামে অবতীর্ণ হয়। তখন ইংরেজরা এখান আসেনি, সে সময় ২৪ পরগনার সুতানুটি অঞ্চলে এই কুত্তকারের মাটির হাঁড়ি-কলসি-বাসন তৈরি করে জীবিকা অর্জন করত। হিন্দু তো বটেই, মুসলমানদের মধ্যেও মাটির পাত্র ব্যবহারের একটা চলন ছিল। বেশি ফার্নিশ (পোয়ান) ছিল প্রায় তিরিশটার মতো। কিংবা তারও কম। আশপাশের অঞ্চল জুড়ে সবই ছিল মাটির বাড়ি মাটির পরিবার। কেবলমাত্র একটি পাকাবাড়ি ছিল: সা রায়চৌধুরিদের বাড়ি। সে সময় কিন্তু এখানে কোনও মূর্তি তৈরি হত না। চিৎপুর থেকে শুরু করে দক্ষিণে কুঁদঘাট পর্যন্ত একটাই সোজা রাস্তা ছিল। দরসাহাটায় নরমা বিক্রি করা হাত…. হাটখোলায় অর্থাৎ খোলা হাটে সুতার দুটি বিক্রি করা হত। এই হাটে হাওড়া, হুগলি প্রভৃতি অঞ্চল থেকে লোকজন কেনাবেচা করতে আসত। শোনা যায় এই অঞ্চলে গোবিন্দরামের একটি বিখ্যাত ব্ল্যাক প্যাগোডাও ছিল। যা কিনা উচ্চতায় মনুমেন্টের চেয়েও উঁচু। ১৭৩৭ সাল নাগাদ কোনও এক ঝড়ে সেটি ভেঙে যায়। এলাকা জুড়ে ছিল ডাকাতদের ফেরা, নিশুতি রাতে হত নরবলি ।

মহাদেবের বিবাহ স্থির হয়েছে এই মুহূর্তেই মাটির ঘটের প্রয়োজন। তখন তিনি নিজেই নিজের গলার রুদ্রাক্ষমালা থেকে একটি রুদ্রাক্ষ ছিঁড়ে ছুঁড়ে দিলেন মাটিতে। জন্ম নিল কৃষ্ণকার। সেই থেকেই নাকি এই ‘রুদ্রপাল পদবিধারী কুম্ভকারেরা ধরাধামে অবতীর্ণ হয়। তখন ইংরেজরা এখান আসেনি, সে সময় ২৪ পরগনার সুতানুটি অঞ্চলে এই কুত্তকারের মাটির হাঁড়ি-কলসি-বাসন তৈরি করে জীবিকা অর্জন করত। হিন্দু তো বটেই, মুসলমানদের মধ্যেও মাটির পাত্র ব্যবহারের একটা চলন ছিল। বেশি ফার্নিশ (পোয়ান) ছিল প্রায় তিরিশটার মতো। কিংবা তারও কম। আশপাশের অঞ্চল জুড়ে সবই ছিল মাটির বাড়ি মাটির পরিবার। কেবলমাত্র একটি পাকাবাড়ি ছিল: সা রায়চৌধুরিদের বাড়ি। সে সময় কিন্তু এখানে কোনও মূর্তি তৈরি হত না। চিৎপুর থেকে শুরু করে দক্ষিণে কুঁদঘাট পর্যন্ত একটাই সোজা রাস্তা ছিল। দরসাহাটায় নরমা বিক্রি করা হাত…. হাটখোলায় অর্থাৎ খোলা হাটে সুতার দুটি বিক্রি করা হত। এই হাটে হাওড়া, হুগলি প্রভৃতি অঞ্চল থেকে লোকজন কেনাবেচা করতে আসত। শোনা যায় এই অঞ্চলে গোবিন্দরামের একটি বিখ্যাত ব্ল্যাক প্যাগোডাও ছিল। যা কিনা উচ্চতায় মনুমেন্টের চেয়েও উঁচু। ১৭৩৭ সাল নাগাদ কোনও এক ঝড়ে সেটি ভেঙে যায়। এলাকা জুড়ে ছিল ডাকাতদের ফেরা, নিশুতি রাতে হত নরবলি ।

Related Posts

আমরা এখন Trial-Run করছি!

শীঘ্রই আমরা Re-Launched করব আমাদের অনলাইন পোর্টাল!

আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ