• কেন্দ্রীয় সরকার জিএসটি বাবদ আয়ের থেকে বিগত তিন বছরে ৪৬৬ কোটি টাকা খরচ করছে সেবা ভোজ স্কীম চালাতে।
  • কালচারাল ট্যালেন্ট সার্চ স্কীম বিগত পাঁচ বছরে ২৭৮৮জন কে স্কলারশিপ প্রদান করছে কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক মন্ত্রক।
  • জানুয়ারি ২০২৩ থেকে  এপ্রিল ২০২৩ সময়কালে ভারতে বিদেশী পর্যটক প্রায় ৭৯শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে ওই একসময় ২০১৯ সালের তুলনায়।

মানবিক উদ্যোগঃ সত্তর ও তদুর্ধ্ব ১১৯ জন যাবজ্জীবন বন্দী মুক্তি পাবে

নিজস্ব প্রতিনিধি : মানবিক কারনে রাজ্যের বিভিন্ন সেন্টাল ও সাবজেলের ১৯ জন মহিলা সহ ১১৯ জন যাবজ্জীবন কারাদন্ডে দন্ডিত ব্যক্তিকে পশ্চিমবঙ্গ সরকার মুক্তি দিতে চলেছে। এদের বয়স ৭০ থেকে ৯১ । সরকারের এই সিদ্ধান্তকে বিভিন্ন মহল থেকে সাধুবাদ জানানো হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের ৬ টি সেন্ট্রাল ও ৫৩টি সাবজেলে এই বন্দীরা আছেন। সবচেয়ে বয়স্ক বন্দীর নাম গুনধর প্রধান, বয়স ৯১ বছর । আছেন মেদিনীপুরের জেলে। গুনধর প্রধানের পরেই আছেন এম. ইসলাম, বয়স ৮৮ বছর আছেন বহরমপুর জেলে । ১৯ জন মহিলার মধ্যে ১৩ জন পুরুলিয়া জেলে। বাকীদের মধ্যে ৪ জন প্রেসিডেন্সী ও ৩২ জন কৃষ্ণনগর জেলে । ৭০ বছর বা তার বেশী বয়সের বন্দীর সংখ্যা সর্বাধিক ।

মানবিক কারনে এই প্রধান বন্দীদের মুক্তির ব্যাপারে কারা ও বিচার বিভাগ সহমত হয়েছে। এ ব্যপারে রাজ্যের কারা মন্ত্রী বিশ্বনাথ চৌধুরি ও আইন মন্ত্রী নিশীথ অধিকারির মধ্যে সম্প্রতি দীর্ঘক্ষণ বৈঠক হয়েছে। বন্দী মুক্তির ব্যাপারে যাবতীয় আইন সংক্রান্ত কাজ শুরু হবে বলে জানা গিয়েছে। সরকারের থেকে এই সব যাবজ্জীবন কারাদন্ডে দন্ডিত ব্যক্তিদের মুক্তির জন্য আদালতে আর্জি জানানো হবে বলে কারামন্ত্রী জানিয়েছেন । মুক্তির ব্যপারে কঠিন ও দীর্ঘকালীন অসুস্থতা সদাচারণকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ইতিপূর্বে বিক্ষিপ্ত ভাবে কখনও ৫ জন বা কখনও ৭জন যাবজ্জীবন কারাদন্ডে দন্ডিত বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হলেও একসঙ্গে এতজন বন্দীর মুক্তির সিন্ধান্ত এই প্রথম।

Related Posts

আমরা এখন Trial-Run করছি!

শীঘ্রই আমরা Re-Launched করব আমাদের অনলাইন পোর্টাল!

আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ